ব্যবসা কমেছে ১১ লাইফ বীমা কোম্পানির

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০১৫ সালে দেশের সরকারি-বেসরকারি ১১টি লাইফ বীমা কোম্পানির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমে গেছে। আশানুরূপভাবে বাড়েনি অন্যান্য কোম্পানির প্রিমিয়াম সংগ্রহ। প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমে যাওয়া কোম্পানিগুলোর তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে রাষ্ট্রীয় বীমা প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা করপোরেশন। এর পরের অবস্থানেই রয়েছে পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে গোল্ডেন লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, এনআরবি গ্লোবাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, প্রোটেক্টিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, সানফ্লাওয়ার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, মেটলাইফ আলিকো, যমুনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। উল্লেখিত কোম্পানিগুলোর ২০১৪ ও ২০১৫ সালের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। জীবন বীমা করপোরেশন: ২০১৫ সালে কোম্পানিটি প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৬৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৯৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ২৯ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। ২০১৫ সালে কোম্পানিটি নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ২৭৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ২৭৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে জীবন বীমা করপোরেশনের নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এদিকে কোম্পানিটির সার্বিক হিসাবে দেখা গেছে, ২০১৫ সালে সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩৪২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ৩৭১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোম্পানিটি এক বছরের ব্যবধানে ২৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে। অর্থাৎ প্রথম বর্ষ ও নবায়নের ক্ষেত্রে কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে জীবন বীমা করপোরেশন। পদ্মা ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: ২০১৫ সালে কোম্পানিটি প্রথম বছরে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৫৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৫৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা। ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৮৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ১০৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এদিকে কোম্পানিটির সার্বিক হিসাবে দেখা গেছে, ২০১৫ সালে সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ১৪২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ১৫৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহের ক্ষেত্রে দেখা যায়, এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রথম বর্ষ ও নবায়ন উভয় ক্ষেত্রে কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে। গোল্ডেন লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: ২০১৫ সালে কোম্পানিটি প্রথম বছরে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ১৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ২০ কোটি ১৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা। ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ৫০ কোটি ৬ লাখ টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে গোল্ডেন লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১১ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এদিকে কোম্পানিটির সার্বিক হিসাবে দেখা গেছে, ২০১৫ সালে সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৫৪ কোটি ২২ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ৭০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোম্পানিটি এক বছরের ব্যবধানে ১৬ কোটি ৩ লাখ টাকার কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে। অর্থাৎ প্রথম বর্ষ ও নবায়ন উভয় ক্ষেত্রে কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে এই কোম্পানি। সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: ২০১৫ সালে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৬৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৬৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে শুধুমাত্র প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। তবে ২০১৫ সালে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়লেও নবায়ন ও সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে। এর মধ্যে নবায়ন প্রিমিয়াম কমেছে ৯ কোটি। সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ ৭ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এনআরবি গ্লোবাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: কোম্পানিটি ২০১৫ সালে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে মাত্র ৬৯ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ১০ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে এনআরবি গ্লোবাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এদিকে কোম্পানিটির সার্বিক হিসাবে দেখা গেছে, ২০১৫ সালে সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৫ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ১৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোম্পানিটি এক বছরের ব্যবধানে ১৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে। অর্থাৎ প্রথম বর্ষ ও নবায়নের ক্ষেত্রে কম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে। বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: কোম্পানিটি ২০১৫ সালে প্রথম বছরে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। তবে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়নের ক্ষেত্রে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল মাত্র ৬৫ লাখ টাকা। অথচ ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়ে ১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এদিকে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়লেও এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ২ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৫ সালে কোম্পানিটি সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ১০ কোটি ২৩ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। প্রোটেক্টিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: কোম্পানিটি ২০১৫ সালে প্রথম বছরে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা। তবে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়নের ক্ষেত্রে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল মাত্র ১৮ লাখ টাকা। অথচ ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বৃদ্ধি পায় ২০ লাখ টাকা। এদিকে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়লেও এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০১৫ সালে কোম্পানিটি সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। সানফ্লাওয়ার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: কোম্পানিটি ২০১৫ সালে প্রথম বছরে প্রিমিয়াম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা। তবে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়নের ক্ষেত্রে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল মাত্র ৫৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। অথচ ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৬২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে সানফ্লাওয়ার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়ে ৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এদিকে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়লেও এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৫ সালে কোম্পানিটি সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৯৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৯৬ কোটি ২০ লাখ টাকা। মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: কোম্পানিটি ২০১৫ সালে প্রথম বছরে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ১২১ কোটি ২৪ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ১৪২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ২১ কোটি ১৭ লাখ টাকা। তবে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়নের ক্ষেত্রে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ৩০০ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। অথচ ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩২৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়ে ২৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এদিকে কোম্পানিটির প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়ন ও সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ বেড়েছে ২ কোটি ৫১ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৫ সালে কোম্পানিটি সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৪৪৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৪৪৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা। মেটলাইফ আলিকো: কোম্পানিটি ২০১৫ সালে প্রথম বছরে প্রিমিয়াম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৩৭৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৪৩৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে এসে প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ৬২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। তবে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়নের ক্ষেত্রে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম সংগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল এক হাজার ৪৮৫ কোটি টাকা। অথচ ২০১৫ সালে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে এক হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহ বাড়ে ৭০ কোটি টাকা। এদিকে কোম্পানিটির প্রথম বর্ষের প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমলেও নবায়ন ও সার্বিক প্রিমিয়াম সংগ্রহ বেড়েছে ৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অর্থাৎ ২০১৫ সালে কোম্পানিটি সর্বমোট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে এক হাজার ৯২৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আর ২০১৪ সালে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে এক হাজার ৯২১ কোটি টাকা। যমুনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: ২০১৫ সালে কোম্পাটি প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম প্রিমিয়াম সংগ্রহ করে ৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছিল ১০ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে যমুনা লাইফের প্রিমিয়াম সংগ্রহ কমেছে ২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।